কাগজ সংকটে আটকে আছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার জন্য প্রশ্নপত্র ছাপার কাজ। সময় অনুযায়ী ছাপা হবে কি না এ নিয়েও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। কাগজ সরবরাহে কর্ণফুলি পেপার মিলের ব্যর্থতার কারণেই এই সংকটের সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে প্রশাসন।
এবছর মাদ্রাসা বোর্ড থেকে অংশ নিচ্ছে প্রায় এক লাখ শিক্ষার্থী। প্রশ্নপত্র ছাপার জন্য এই বোর্ডের চাহিদা ৯ হাজার ৬শ’ রিম। কর্ণফুলী পেপার মিল এখন পর্যন্ত সরবরাহ করেছে মাত্র ৬ হাজার রিম। বরিশাল ও দিনাজপুর বোর্ডের জন্য ৫ ট্রাক কাগজ বিজি প্রেসে এসেছে। তবে তা পর্যাপ্ত নয়। সংকটে আছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডসহ অন্যান্য বোর্ডগুলোও।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সচিব শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, সৃজনশীল প্রশ্নপত্র হওয়ার কারণে প্রশ্নের আকার ও ভলিউম বেড়ে গেছে। এসব কারণে সাধারণভাবে যেসব উপাদান দরকার ছিলো সেটার পরিমাণও বেড়ে যাচ্ছে। আমরা সেটা সমাধানের চেষ্টা করছি। যারা কাগজ সরবরাহ করছে তাদের ক্ষমতা এবং আমাদের চাহিদার মধ্যে বেশ গ্যাপ তৈরি হয়ে যাচ্ছে।
এদিকে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এসএসসি পরীক্ষায়ও খাতা সংকট চলছে। তবে, গত ৯ ফেব্রুয়ারি চ্যানেল আইতে এ নিয়ে সংবাদ প্রচারের পর কাজের গতি বাড়িয়ে কয়েকটি বোর্ডকে কাগজ সরবরাহ করেছে কর্ণফুলি পেপার মিল।
আগামী ৩ এপ্রিল সারাদেশের ১০ শিক্ষা বোর্ডে শুরু হচ্ছে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। এই পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে প্রায় ১২ লাখ শিক্ষার্থী।
পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে এক মাস আগে সব ধরনের প্রশ্নপত্র ছাপার কাজ সম্পন্ন হওয়ার নিয়ম রয়েছে। সে অনুযায়ী, আগামী ১ মার্চ থেকে ১৪ মার্চের মধ্যেই ৬৪জেলার প্রশাসকদের কাছে প্রশ্নপত্র পাঠানোর কথা। কিন্তু প্রশ্নপত্র ছাপার জন্য ক্রিমলেইড নামের বিশেষ কাগজের সংকটের কারণে ছাপার কাজই পড়েছে চ্যালেঞ্জের মুখে।
ঢাকা মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়্যারম্যান এ কে এম ছয়েফ উল্ল্যা বলেন, আলেম পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছাপার কাজে বাফারস্টকের সহযোগিতা আমরা নিতে পারি। কিন্তু আমাদের সমস্যা হচ্ছে, যে কাগজটিতে প্রশ্নপত্র ছাপানো হয় সেটি একটি বিশেষ ধরনের কাগজ। এর নাম ক্রিম লেড। এবং এটার একটি নির্দিষ্ট সাইজ আছে, সেটা ২৬ এবং ৪০। বিজি প্রেস আমাদের আলটিমেটাম দিয়েছে যদি অতি দ্রুত তাদের কাগজ সরবরাহ না করা হয় তাহলে তারা আমাদের প্রশ্নপত্র সরবরাহ করবে না। কিন্তু প্রশ্ন আমাদের একই সময়ে পৌঁছাতেই হবে। সকল বোর্ডে একই পন্থা অবলম্বন করা হয়।
ঢাকা মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়্যারম্যান এ কে এম ছয়েফ উল্ল্যা বলেন, আলেম পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছাপার কাজে বাফারস্টকের সহযোগিতা আমরা নিতে পারি। কিন্তু আমাদের সমস্যা হচ্ছে, যে কাগজটিতে প্রশ্নপত্র ছাপানো হয় সেটি একটি বিশেষ ধরনের কাগজ। এর নাম ক্রিম লেড। এবং এটার একটি নির্দিষ্ট সাইজ আছে, সেটা ২৬ এবং ৪০। বিজি প্রেস আমাদের আলটিমেটাম দিয়েছে যদি অতি দ্রুত তাদের কাগজ সরবরাহ না করা হয় তাহলে তারা আমাদের প্রশ্নপত্র সরবরাহ করবে না। কিন্তু প্রশ্ন আমাদের একই সময়ে পৌঁছাতেই হবে। সকল বোর্ডে একই পন্থা অবলম্বন করা হয়।
এবছর মাদ্রাসা বোর্ড থেকে অংশ নিচ্ছে প্রায় এক লাখ শিক্ষার্থী। প্রশ্নপত্র ছাপার জন্য এই বোর্ডের চাহিদা ৯ হাজার ৬শ’ রিম। কর্ণফুলী পেপার মিল এখন পর্যন্ত সরবরাহ করেছে মাত্র ৬ হাজার রিম। বরিশাল ও দিনাজপুর বোর্ডের জন্য ৫ ট্রাক কাগজ বিজি প্রেসে এসেছে। তবে তা পর্যাপ্ত নয়। সংকটে আছে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডসহ অন্যান্য বোর্ডগুলোও।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সচিব শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, সৃজনশীল প্রশ্নপত্র হওয়ার কারণে প্রশ্নের আকার ও ভলিউম বেড়ে গেছে। এসব কারণে সাধারণভাবে যেসব উপাদান দরকার ছিলো সেটার পরিমাণও বেড়ে যাচ্ছে। আমরা সেটা সমাধানের চেষ্টা করছি। যারা কাগজ সরবরাহ করছে তাদের ক্ষমতা এবং আমাদের চাহিদার মধ্যে বেশ গ্যাপ তৈরি হয়ে যাচ্ছে।
এদিকে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া এসএসসি পরীক্ষায়ও খাতা সংকট চলছে। তবে, গত ৯ ফেব্রুয়ারি চ্যানেল আইতে এ নিয়ে সংবাদ প্রচারের পর কাজের গতি বাড়িয়ে কয়েকটি বোর্ডকে কাগজ সরবরাহ করেছে কর্ণফুলি পেপার মিল।