ঈদুল আযহার আগে ও পরে মিলিয়ে গত ১২ দিনে ঈদযাত্রায় দেশে সড়ক, রেল ও নৌ-পথে ২১১টি দুর্ঘটনায় ২৬৫ জন নিহত হয়েছেন। অর্থাৎ দিনে গড়ে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ২২ জন। এ সময় আহত হয়েছেন প্রায় এক হাজার ১৫৩ জন।
ঈদ যাত্রা শুরুর দিন ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ঈদ শেষে বাড়ি থেকে কর্মস্থলে ফেরার দিন ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ১২ দিনের হতাহতের চিত্র এটি।
বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত ঈদযাত্রায় দুর্ঘটনা প্রতিবেদন-২০১৬ অনুযায়ী এ তথ্য জানান বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, গত ৭ সেপ্টেম্বর ঈদ যাত্রা শুরু থেকে আবার কর্মস্থলে ফেরা ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১২ দিনে ১৯৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪৮ জন নিহত ও এক হাজার ৫৬ জন আহত হয়েছেন। একই সময়ে ৮টি নৌ দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ৩০ জন আহত এবং রেল দুর্ঘটনায় ৭ জন নিহত ও ৫০ জন আহত হয়েছেন। অর্থাৎ সড়ক, রেল ও নৌ পথে ২১০টি দুর্ঘটনায় ২৬৫ জন নিহত ও এক হাজার ১৫৩ জন আহত হয়েছেন।
অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, ওভার টেকিং, মহাসড়কে রোড ডিভাইডার না থাকা, ট্রাফিক আইন না মানা, চালকদের বেপরোয়া মনোভাব, প্রশিক্ষণবিহীন চালক, রাস্তার ত্রুটি, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, যানবাহনের ত্রুটি ও যাত্রীদের অসচেতনাকে এই দুর্ঘটনার প্রধান কারণ মনে করছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কার্যকরী সভাপতি রুস্তম আলী খান, যাত্রী কল্যাণ সমিতির মনিটরিং সেলের সদস্য সামসুদ্দীন চৌধুরী, এম মিলাদ উদ্দিন মুন্না, নিরাপদ নৌ-পথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্য সচিব আমিনুল রসূল বাবুল, বুয়েটের সহকারী অধ্যাপক কাজী মো. সাইফুন নেওয়াজ প্রমুখ।
ঈদ যাত্রা শুরুর দিন ৭ সেপ্টেম্বর থেকে ঈদ শেষে বাড়ি থেকে কর্মস্থলে ফেরার দিন ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ১২ দিনের হতাহতের চিত্র এটি।
বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি আয়োজিত ঈদযাত্রায় দুর্ঘটনা প্রতিবেদন-২০১৬ অনুযায়ী এ তথ্য জানান বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী।
প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরে তিনি বলেন, গত ৭ সেপ্টেম্বর ঈদ যাত্রা শুরু থেকে আবার কর্মস্থলে ফেরা ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১২ দিনে ১৯৩টি সড়ক দুর্ঘটনায় ২৪৮ জন নিহত ও এক হাজার ৫৬ জন আহত হয়েছেন। একই সময়ে ৮টি নৌ দুর্ঘটনায় ১০ জন নিহত ও ৩০ জন আহত এবং রেল দুর্ঘটনায় ৭ জন নিহত ও ৫০ জন আহত হয়েছেন। অর্থাৎ সড়ক, রেল ও নৌ পথে ২১০টি দুর্ঘটনায় ২৬৫ জন নিহত ও এক হাজার ১৫৩ জন আহত হয়েছেন।
অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, ওভার টেকিং, মহাসড়কে রোড ডিভাইডার না থাকা, ট্রাফিক আইন না মানা, চালকদের বেপরোয়া মনোভাব, প্রশিক্ষণবিহীন চালক, রাস্তার ত্রুটি, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, যানবাহনের ত্রুটি ও যাত্রীদের অসচেতনাকে এই দুর্ঘটনার প্রধান কারণ মনে করছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কার্যকরী সভাপতি রুস্তম আলী খান, যাত্রী কল্যাণ সমিতির মনিটরিং সেলের সদস্য সামসুদ্দীন চৌধুরী, এম মিলাদ উদ্দিন মুন্না, নিরাপদ নৌ-পথ বাস্তবায়ন আন্দোলনের সদস্য সচিব আমিনুল রসূল বাবুল, বুয়েটের সহকারী অধ্যাপক কাজী মো. সাইফুন নেওয়াজ প্রমুখ।