ঢাকা : পূর্ব জুরাইনে নিজের মেয়েকে বাসায় না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করে বাবা। অবশেষে মেয়ের লাশ মিলে হাসপাতালে। তার স্বামী স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
ঘটনাটি রাজধানীর কদতমলীর পূর্ব জুরাইনে। তাহমীনা (১৬) নামে এক গৃহবধূকে তার স্বামী পিটিয়ে হত্যা করেছে। নিহতের লাশ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢামেক হাসপাতালে মারা যায় তাহমীনা।
নিহতের বাবা আবুল কালাম আজাদ গণমাধ্যমকে জানান, তারা পূর্ব জুরাইনের খালেরপাড় নামক এলাকায় থাকেন। গত ৮ জানুয়ারি বাদল নামে এক তরুণের সঙ্গে নবম শ্রেণি
পড়ুয়া তাহমীনাকে বিয়ে দেন।
তিনি জানান, শনিবার সন্ধ্যায় তাহমীনা তাদের বাড়ি আসে। রোববার সকালে বাদলের সঙ্গে ঝগড়া হয়। ঝগড়ার একপর্যায়ে বাদল তাহমীনার মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করে মাথা ফাটিয়ে দেয়। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তাকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে পাই।
তাহমীনাদের গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে।
এ ব্যাপারে কদমতলী থানা পুলিশ জানায়, এমন একটি অভিযোগ পেয়ে ঢামেক হাসপাতালে যাচ্ছে পুলিশ। নিহতের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলছি। তাদের অভিযোগ শুনে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রোববার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢামেক হাসপাতালে মারা যায় তাহমীনা।
নিহতের বাবা আবুল কালাম আজাদ গণমাধ্যমকে জানান, তারা পূর্ব জুরাইনের খালেরপাড় নামক এলাকায় থাকেন। গত ৮ জানুয়ারি বাদল নামে এক তরুণের সঙ্গে নবম শ্রেণি
পড়ুয়া তাহমীনাকে বিয়ে দেন।
তিনি জানান, শনিবার সন্ধ্যায় তাহমীনা তাদের বাড়ি আসে। রোববার সকালে বাদলের সঙ্গে ঝগড়া হয়। ঝগড়ার একপর্যায়ে বাদল তাহমীনার মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করে মাথা ফাটিয়ে দেয়। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তাকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে পাই।
তাহমীনাদের গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে।
এ ব্যাপারে কদমতলী থানা পুলিশ জানায়, এমন একটি অভিযোগ পেয়ে ঢামেক হাসপাতালে যাচ্ছে পুলিশ। নিহতের স্বজনদের সঙ্গে কথা বলছি। তাদের অভিযোগ শুনে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।